শরতের কোন এক সময় এক আকাশ জুড়ে নক্ষত্র হয়ে দেখা দিলে!
তারপর এক পৃথিবী জুড়ে আলো দিতে লাগলে!
এরপর নিয়ম করেই প্রিয় থেকে প্রিয়তর হতে লাগলো মনের আনাচকানাচে!
সূর্য মাখানো সোনারোদ ঝলমলিয়ে চমকাতে লাগলো চারপাশ
সকাল, দুপুর, বিকেল, সন্ধ্যা আর অন্ধকার রাতে!
কথার যাদুতে শিহরণ জাগে মনের চারপাশ হৃদয় গহীনেও শব্দরা খেলে যায়!
চোখে মুখে স্বপ্নরা রঙিন ছায়া ফেলে
মনে হয় অতল হৃদয় গহীনে কে যেন বার বার নাড়া দিয়ে যায়!
হঠাৎ হেমন্তের শীতল হাওয়া হৃদয় গহীনে নাড়া দিয়ে
স্বপ্নিল সে অসীময়তা ডাক দিয়ে গেল মনের অজান্তেই!
হাত বাড়াবো বলে খানিকটা এগোতেই অলৌকিকভাবেই একদম অচেনা হয়ে গেল সব!
অচেনা হয়ে গেল চেনা চারপাশ এক ঝড়ে সব ধুলো বালিতেই মিশে গেল!
হেমন্তের শীতল হাওয়া হৃদয় কোণে উঁকি দিয়ে যায় নতুনত্ব নিয়ে কথা হবে বলে!
আবারও আসবে শরত
আবারও হেমন্তের কোন এক সূর্য মাখানো সোনারোদ ঝলমলিয়ে চমকাতে থাকবে!!
নীরব, নিথর, নিস্তব্ধ, সুনশান চারিপাশ এমনই দিনের শেষ রাতের প্রহর!