পরিচয় বস্তুত মার্সিনারি-ভাড়াটে যোদ্ধা। শেষ রণাঙ্গন থেকে পাঁজর খুঁচিয়ে দেওয়া দেহখানা স্কন্ধে বয়ে নিয়ে এলে ম্যাজিনো লাইন বরাবর। তারপর পৃথক হয়ে গেলো ফ্রন্ট। এরপর কতো মারী, মন্বন্তর, যুদ্ধ। দেখা হয়ে যেতে পারে হয়তো ২য় জন্মের আগে আরো একবার অকস্মাৎ। নক্ষত্রের মতো হৃদপিণ্ডের উজ্জ্বল ক্ষত চিহ্নগুলো পরখ করেই হয়তো পরিচয় পুনর্বার। সুনিপুণ নিহত হওয়ার আরো একটি মজমাও হতে পারে। ডাকিনি বিদ্যা বা ব্ল্যাক আর্টের মরসুম শেষ। দুধ-ঘি-মাখন মাখারাও মূক। ক্রেীঞ্চ মিথুনের রক্তের উৎস থেকে জন্ম নেবেন আবার যে বাল্মীকি, তাহার অধিবাস টিকাটুলি। অনাপত্তিপত্র হাতে নিয়ে বসে থাকার ক্লান্তি ও অবসর দূরীভূত হয়তো হবে।