জীবন সেতো বয়ে চলা নদীর মতো
চলে গেছে বহুদূর,
কখনো তাকে ফেরানো যাবে না
প্রাঙ্গণে পোহাতে রোদ্দুর।
কখনো সমুদ্রের সাথে মিলিত
হবার বাসনা নিয়ে,
মোহনায় মিলনস্থল আগলে রাখে
প্রসারিত পারাবার ডিঙিয়ে।
জীবন এভাবেই কখনো পেতেছে
ডেরা তোমার আঙিনায়,
ছোট্ট কুটুরিকে রাঙিয়েছিলাম
নির্যাসে তোমায় আমায়।
এ জীবনের অঢেল হিসেব নিকেশ
কাড়ি কাড়ি তার অলেখা,
কিছু মিলে না পাওয়া না-পাওয়ার
অলিগলিতে রয়ে যায় অদেখা।
গুচ্ছ গুচ্ছ সুখের পালা পার্বণে
হঠাৎ মেতে ওঠে পল্লবিত আঘাত,
না হয় অধরা থেকে যেতো যেনো
বহিঃনোঙ্গরে যাবার ব্যাঘাত।।