রাত আর কবিতার মাঝে যদি কেউ দেয়াল তুলে দেয়
তবে কি রাত ঘুমোতে পারে কারো চোখে?
মূলত কবিতা হলো সেই ঘ্রাণ যাতে মেতে থাকে প্রত্যেকটি রাত।
রাত কবিতায় ঘুমোয়
কবিতা রাতে জাগে
রাত কবিতায় জাগে
কবিতা রাতে ঘুমোয়…
ঠোঁটের ব্যাকরণ ভুলে একটা কবিতা পড়ো শান্তির নামে –
তুমি কি আমায় দিতে পারবে – একটা উজ্জ্বল রাত, সুগন্ধি মেঘ –
যে মেঘ প্রিয় দৃশ্য হয়ে মিশে আছে তোমার চোখে
যে মেঘ অনুবাদ করে আমি জেনেছি সময়কে
জেনেছি – “তুমি” সৃষ্টির পূর্বে পৃথিবী ছিলো প্রেমহীন
সদ্যমৃত শিশুর চোখ যতটা একা এবং অসহায়
সময় ছিলো তার চেয়ে বেশি বিষণ্ন
সময় পৃথিবীর থেকেও প্রাচীন এক নদী
তবুও নদী নাকি সময় – কে বেশি দ্রুত?
এই প্রশ্নে – তুমি পৃথিবীতে খুলে দাও নরকের সবকটা দরজা
প্রথম দরজায় আছে – মৃত্যু
দ্বিতীয় এবং তৃতীয় দরজায় আছে – শাপ
চতুর্থ এবং শেষতম দরজায় আছে – অভিশাপ
আমাকে বলে দাও
বলে দাও – কোন দরজায় আছো তুমি?