মেঘের বাড়ি গিয়েছিলাম,
মেঘ রাণীকে খুঁজতে,
কী যে এতো সমস্যা তার,
আদ্যোপান্ত বুঝতে।
গিয়ে দেখি মেঘ বাড়িতে,
কী যে ভীষণ কষ্ট,
মেঘের দলের উজির নাজির,
সবাই ভীষণ রুষ্ট।
কালো মেঘের বেজায় দেমাগ,
রাগে কেমন ফুঁসছে,
বৃষ্টি হতে পারছে না সে,
মানুষ কে তাই দূষছে।
ধুসর মেঘা দোষ দিচ্ছে,
বিজলি কোথায় থাকে?
ওমা, সে কি? বিজলি নাকি,
ঘুমতি নদীর বাঁকে।
রাণী বলেন বেজার মুখে,
কী করে ভাই বৃষ্টি চাও?
তোমরা কি আর মেঘ বৃষ্টির,
নূন্যতম, মূল্য দাও?
গাছ কাটছো, বন পুড়ছো,
হাওর বেঁধে পথ করছো,
কালো ধোঁয়ায় মেঘ ঢাকছো,
নদী ভরে মাঠ করছো,,
একশো তলা ঘর করছো,
কী করে তাও, বৃষ্টি চাও?
তোমরা কি আর নিজের ভালো
নিজেই কিছু দেখতে পাও?
পৃথিবী টা সবুজ করো,
বৃক্ষ গুল্ম সতেজ করো,
বন বনানী দীর্ঘ করো,
নদী স্বাধীন চলতে দাও,
তার পরেতে বৃষ্টি চাও,,,
( আয় বৃষ্টি ঝেঁপে,
ধান দিবো মেপে)।