আমাদের বিষয়বস্তু আজ মানুষের পক্ষে নেই।আমাদের বিষয়বস্তু এখন হিংসা বিভাজন।বুকের ভেতর কেমন যেনো টনটন করে। থেকে থেকে মনে আসে, যে ছেলেটি তার বাবা হারালো সে ছেলেটি আর কখনো বাবা ডাকতে পারবে না।সরকার হয়ত ক্ষয় ক্ষতি মিটাবে কিন্তু কারো বাবা এনে দেয়ার ক্ষমতা তো উনার নেই।
আমাদের গাছের গোড়ায় শীতল পানির প্রয়োজন।দিনের দিন গরম পানি পড়ার কারণে আমাদের মানবিকতার গাছগুলো মৃতপ্রায়। এটা কি বোঝার মতো কেউ নেই?
আর যারা ভাঙলেন তারা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে সবচেয়ে বেশি।কেন বলছি?তাদের বীভৎস চেহারার রূপটা সমাজ সংসারে সিল পড়ে গেছে। এ জন্মে সে সিল আর উঠবেনা।বরং তাদের উত্তরসূরীরাও রেশ টানবে।
তারা ধ্বংস করে গেছে তো কি হয়েছে? আমরা করবো নবনির্মাণ।আমাদের হাতে তো আছেই মমতা।ধ্বংসের পরই তো মহামায়া আবার আসেন নতুন সৃষ্টিতে।
তাই বুকে টনটন করলেও, মহামায়ার আলো কে আমরা আহবান জানাবো।তাই দরজা জানালা খুলে দিন।আলো আসুক।
মানুষ মানুষের ঘ্রাণের বিরোধিতা বন্ধ করলে কি খুব ক্ষতি হবে? বন্ধ করতে পারবেনও কি?
পাারবেন না। কেননা প্রেম বিরল রোগ। তবে খারাপ লেগেছে এটা ভেবে যে আমরা শেষ পর্যন্ত ধর্মকে পুঁজি বানালাম।হোক সেটার কোরআন শরীফ হোক সেটা মা দূর্গা। ধর্মগ্রন্থ তো।যার স্থান মাথার উপরে তাঁকে নিয়ে খেলা! সত্যিই আমাদের ইতিহাস মনে রাখবে।এই ভেবে যে,, আমরা জেতার জন্য ধর্মকেও সিলিং ফ্যানে রাখতে পারি।